(পুর্ব প্রকাশের পর হতে)
জীবাত্মা খুবই ছোট বলে অনেকে মনে করেন, কারো মতে অঙ্গুষ্ট প্রমাণ, কারো মতে অনুতূল্য । আসলে আমি অধম বলি--- জীবত্মা স্থুল দেহেরই পরিমাণ স্বরূপ। এ হল এক ধরনের সূক্ষ্ম পরমাণু দিয়ে সৃষ্টি-বিজ্ঞান যাকে Estoplasm নামে অবিহিত করতে চায়। এই ধূমাকৃতি সূক্ষ্ম পদার্থ বলে স্থুল নজরে দৃষ্ট হয় না। ওজনেও হালকা । মৃত্যুর পর পানি যেমন ডুবন্ত দেহকে ঠেলে উপরে তোলে তেমনি কোন একটা কিছু যেন সেই সূক্ষ্ম সত্ত্বাকে ভাসমান করে উপরে তুলে দেয়।
কামনা বাসনা যার যত কম তাঁর সূক্ষ্মদেহ ততই লঘু এবং মৃত্যুর পর লঘুতার পরিমাণ এক একজন এক এক স্তর প্রাপ্ত হন । কেউ যদি তার ধ্যান শক্তিতে জীবিত অবস্থায় মূলাধারস্থ সুপ্ত শক্তিকে সূক্ষ্ম বায়ুর দ্বারা তাড়িত্ করে স্তরে স্তরে যদি উর্ধে উঠাতে পারেন, তবে তিনি সেই সেই স্তরে কখনও কখনও সূক্ষ্ম আত্মা সমূহের তরঙ্গের সমান্তরাল পর্যায় এলে তা্ঁদেরকে দেখতে পান।
কোন শক্তি উত্তলনকারী ব্যাক্তি মূলাধারস্থ শক্তিকে যে স্তরে উঠান সেই স্তরের আনূপাতিক যে তরঙ্গ তা তাঁর মস্তিষ্ক স্নায়ুতে আলোড়ন সৃষ্টি করে সেই সেই Frequency র সমান্তরাল Frequency র বিভিন্ন স্তরের সূক্ষ্মদেহী প্রাণী বা আত্মাকে তা্ঁর তৃতীয় নয়নে অর্থাৎ মস্তিষ্ক তরঙ্গের টিভির পর্দায় দেখা ছবির মতন ফুটিয়ে তোলে এবং সূক্ষ্মদেহের যে অস্তিত্ব আছে যারা ধ্যান যোগে সফল তাঁদের কাছে এইটাই বিশ্বাসযোগ্য।
দেহের উর্ধে অদৃশ্য সেই সত্ত্বা যে আলোর তরঙ্গ হিসাবে ফটোর চোখে ধরা পরে এটাও বিশ্বাসযোগ্য
(চলবে)
Written by:Ariful Islam Mitu
Written by:Ariful Islam Mitu