(পুর্ব প্রকাশের পর হতে)
চলবে............
েন্দ্রের
দিকে
ধাবমান
হবে। মুহূর্তের
মধ্যে
প্রলয়
ঘটে
যাবে
ভীষণ
আকারে।
বস্তুজগত
ধ্বংসপ্রাপ্ত
হবে। কিন্তু
সবেগে
কেন্দ্রে
গিয়ে
জড়
হয়ে
অভিকর্ষের
টানে
যখন
তা
বেশি
রকম
ঘনীভুত
হতে
থাকবে,
তখন
আবার
হবে
কম্প্রেশন।
ফলে
সেই
প্রচণ্ড
চাপে
কেন্দ্র
উত্তপ্ত
হয়ে
আবার
নতুন
করে
বিস্ফোরণ
ঘটাবে।
আবার
জগত
সৃষ্টি
হবে। এটাকে
বলা
হয়
‘সংস্কারের
অভিঘাত’। সংস্কার
অর্থাৎ
বস্তুজগতের
সুক্ষ্ম
উপাদান
কেন্দ্রীভূত
হয়ে
আবার
ইচ্ছার
উত্তাপে
বিস্ফোরিত
হয়ে
নতুন
জগত
সৃষ্টি
করবে।
কিন্তু
‘বিগ
ব্যাঙ’
তত্ত্ব
দুটি
কারনে
এখন
অস্বীকৃত
হচ্ছে।
একটি
হল
এই -
যদি
কেন্দ্রস্থিত
কোন
ঘনীভূত
বস্তুকণা
কম্প্রেশন জনিত
তাপে
বিস্ফোরিত
হয়
এবং
কেন্দ্র
থেকে
ক্রমশ
দুরে
ছড়িয়ে
পড়ে, তাহলে
কেন্দ্রের
যে
শূন্যতা
তার
পরিধি
ক্রমশ
বাড়তে
থাকবে। কিন্তু
সেরকমটি
ঘটছে
না
বলে
বিজ্ঞানীরা
প্রমান
পেয়েছেন।
তাছাড়া
ইদানিংকালে
সমীক্ষা
করে
দেখা
গেছে
যে,
কেন্দ্রীভূত
কোন
বস্তুকণা
সমুহ
(Masses) ছাড়াই
শূন্যের
বুকে
বিস্ফোরণ
হতে
পারে।
যদি
বস্তুপুঞ্জ
থেকে
থাকে এবং
তা
এত
ক্ষুদ্র
যে প্রায়
অদৃশ্য।
এই
বস্তুকণা
এত
ক্ষুদ্র
মাত্রায়
যে, বিজ্ঞানের
ভাষায় বলা হয়ঃ
‘SEEMINGLY INVISIBLE MATTER’। তাছাড়া
বিজ্ঞান
এখন
মনে
করে
যে, নির্ভেজাল
দেশ
ও
কাল
থেকেই
জগত
আবির্ভূত
হয়েছে।
সমগ্র
বিশ্ব
ব্রহ্মাণ্ড
‘VACUUM FLUCTUATION’ থেকে এসেছে। এতে
তেজের
পরিমান
যথার্থই
শূন্য।
শূন্যের
মধ্যে
অতি
ক্ষুদ্র
বৃত্তাকারে
থাকা
শক্তি
স্বভাব
গুনে
নড়ে
উঠে
জগত
সৃষ্টি
করে।
আবার
স্বভাবগুনেই
লয়
প্রাপ্ত
হয়।
মহাশূন্যের
বুকে
অনবরত
এ
খেলা
চলছে।
তাছাড়া
‘VACUUM FLUCTUATION IN QUANTUM FIELD’ তত্ত্ব একথাই
বলে।
ফলে
নতুন
এক
তত্ত্বের
উদ্ভব
হয়েছে,
যাকে
বলে
‘STEADY STATE THEORY’। এ তত্ত্বের
মতে,
বিশেষ
কেন্দ্র
অনবরতই
সৃষ্টি
হচ্ছে।
অনবরতই
তা
ছড়িয়ে
পড়ছে,
এজন্য
সম্প্রসারণশীল
জগতে
কেন্দ্র
ফাঁকা
হয়ে
যাচ্ছে
না।
চলবে............